format
মেথড ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে একটি স্ট্রিং এর মধ্যে থাকা কিছু আর্গুমেন্টকে রিপ্লেস বা সাবস্টিটিউট করা যায়। format
মেথডের মধ্যের প্রত্যেকটি আর্গুমেন্ট দিয়ে এর সামনে থাকা স্ট্রিং এর মধ্যের প্লেস হোল্ডার গুলোকে রিপ্লেস করা হয়। প্লেস হোল্ডার গুলো {}
এর সাথে ইনডেক্স বা নাম ব্যবহার করে ডিফাইন করা হয়। একটি উদাহরণ দেখলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে -format
মেথডের মধ্যে নাম ওয়ালা আর্গুমেন্ট পাঠিয়ে এবং স্ট্রিং এর মধ্যের প্লেস হোল্ডার গুলোতে সেই নামে সেগুলোকে ব্যবহার করেও কাজ করা যায় -join
মেথড একটি স্ট্রিং ওয়ালা লিস্টের (লিস্ট নিয়ে পরবর্তীতে আলোচনা করা হয়েছে) স্ট্রিং গুলোকে একত্রিত করে কিন্তু মাঝখানে নির্ধারিত একটি সেপারেটর ব্যবহার করে। যেমন উপরের উদাহরণে, apple
, orange
, pineapple
এই তিনটি ভ্যালুকে একত্রিত করা হয়েছে কিন্তু তাদের মধ্যে কমা ,
সেপারেটর ব্যবহার করে।replace
মেথডের মাধ্যমে একটি সাব স্ট্রিং কে খুঁজে সেখানে অন্য কিছু রিপ্লেস করা যায়। যেমন উপরের উদাহরণে - ME
রিপ্লেস করে world
বসানো হয়েছে।startswith
, endswith
মেথডের মাধ্যমে কোন একটি ব্যাক্যর শুরু বা শেষ নির্দিষ্ট কোন সাবস্ট্রিং দিয়ে হয়েছে কিনা তা চেক করা যায়।upper()
মেথড স্ট্রিংয়ের সবগুলো ক্যারেক্টারকে uppercase
এ পরিবর্তিত করে। একইভাবে lower()
মেথড ট্রিংয়ের সবগুলো ক্যারেক্টারকে lowercase
এ পরিবর্তিত করে।split
মেথড হচ্ছে join
মেথডের উল্টো। অর্থাৎ একটি বাক্যেকে নির্দিষ্ট কোন সেপারেটর এর সাপেক্ষে ভেঙ্গে একটি লিস্ট তৈরি করা যায় এই মেথডের মাধ্যমে। সেটাই দেখানো হয়েছে উপরের উদাহরণে।